হিসাবকে সাধারণত দুটি দিক থেকে ভাগ করে দেখানো হয়েছে :
ক) সনাতন পদ্ধতি ও
খ) আধুনিক পদ্ধতি
বর্তমানে সনাতন পদ্ধতির ব্যবহার নেই বললেই চলে। তাই এখানে শুধু আধুনিক পদ্ধতি সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাব চার প্রকার :
১) সম্পত্তিবাচক হিসাব : সম্পত্তি সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লিপিবদ্ধ করা হয়।
২) দায় বাচক হিসাব : অন্য কারো নিকট দেনা বা দায় সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।
৩) আয় বাচক হিসাব : ব্যবসায়ের আয সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।
৪) ব্যয় বাচক হিসাব : ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ব্যয় সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।
ক) সনাতন পদ্ধতি ও
খ) আধুনিক পদ্ধতি
বর্তমানে সনাতন পদ্ধতির ব্যবহার নেই বললেই চলে। তাই এখানে শুধু আধুনিক পদ্ধতি সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাব চার প্রকার :
১) সম্পত্তিবাচক হিসাব : সম্পত্তি সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লিপিবদ্ধ করা হয়।
২) দায় বাচক হিসাব : অন্য কারো নিকট দেনা বা দায় সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।
৩) আয় বাচক হিসাব : ব্যবসায়ের আয সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।
৪) ব্যয় বাচক হিসাব : ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ব্যয় সম্পর্কিত হিসাব এ শ্রেণিতে লেখা হয়।