ডেবিট ক্রেডিট নির্নয়ের সূত্র

হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে হিসাব রাখার জন্য সর্বপ্রথম হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্নয় করা জানতে হবে। প্রথমেই হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্নয় করে তা থেকে জাবেদা প্রস্তুত করতে হবে। ডেবিট ক্রেডিট নির্নয় করা ভালোভাবে বুঝতে হলে তা নির্নযের জন্য নির্দিশ্ট সূত্র অবলম্বন করতে হবে। এ সূত্রের মাধ্যমে বুঝে বুঝে ডেবিট ক্রেডিট নির্নয় করতে পারলে তা সম্পূর্ন সঠিক হবে। তাই এ সূত্রটি আমাদের সবাইকে সুন্দর ভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সূত্রটি হবে এভাবে  ..........



ব্যাখ্যাঃ
        আমরা জানি যে, হিসাব চার প্রকার। এই চার প্রকার হিসাব থেকেই আমাদের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্নয় করতে হবে।সম্পত্তিবাচক হিসাবের ক্ষেত্রে সম্পত্তি বৃদ্ধি পেলে ডেবিট এবং সম্পত্তির পরিমান কমে গেলে ক্রেডিট হবে, দায়বাচক হিসাবের ক্ষেত্রে দায়ের পরিমান বৃদ্ধি পেলে তা ক্রেডিট হবে এবং দায়ের পরিমান কমে গেলে তা ডেবিট হবে। একটু কেয়াল করলে দেখা যাবে যে এখানে সম্পত্তিবাচক হিসাব এবং ব্যয়বাচক হিসাবের সূত্র একই । অর্থাৎ সম্পত্তিবাচক হিসাবের ক্ষেত্রে যেভাবে ডেবিট ক্রেডিট নির্নয় করা হয়েছে ব্যয়বাচক হিসাবের ক্ষেত্রেও তেমনিভাবে করা হয়েছে। আবার দায়বাচক হিসাব এবং আয়বাচক হিসাব ও অনুরূপভাবে করা হয়েছে। 
তাই উপরের সূত্রানুযায়ী সহজ ও সাবলীল ভাবে হিসাবের ডেবিট ক্রেডিট নির্নয় করে জাবেদা করলে তাতে ভূল হবার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে।  

12 comments:

  1. হিসাব বিজ্ঞানের যাবতিয় বিষয় পোস্ট করার জন্য আপনাকে আনেক আনেক ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  2. Very good go ahead

    ReplyDelete
  3. ভুলে গিয়েছিলাম মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।

    ReplyDelete
  4. আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

    ReplyDelete
  5. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  6. ব্যায় সম্পদ আয় দায়...মিলাতে পারলে কে ঠেকায়

    ReplyDelete